★بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَنِ الرَّحِيم★لآ اِلَهَ اِلّا اللّهُ مُحَمَّدٌ رَسُوُل اللّهِ★اللَّهُمَّ صَلِّ عَلَى مُحَمَّدٍ وَعَلَى آلِ مُحَمَّدٍ★
YaNabi.in
দেওবন্দ ক্লিনার।।তবলিগ জামাত ও দেওবন্দ এর ত্রিশ টির বেশি ভ্রান্ত মতবাদ। । - Mas'la Masayel Discussions on

দেওবন্দ ক্লিনার।।তবলিগ জামাত ও দেওবন্দ এর ত্রিশ টির বেশি ভ্রান্ত মতবাদ। ।

তাবলিগ জামাত অবৈধতা প্রমান (কষ্ট
হলেও সম্পূর্ণ পড়েন)
ইসলামী তাবলীগের প্রবক্তা হলেন
হযরত মোহাম্মদ (দ:) যা শুরু হয়েছে
হেরা পর্বতের গুহা থেকে। এবং ইসলামী তাবলীগের
ধারক-বাহক হলো আল্লাহর অলীগন।কিন্তু বর্তমানে প্রচলিত তাবলীগের এর উদ্ভাবক হচ্ছে ভারতের
মেওয়াত নামক স্থানের ইলিয়াস মেওয়াতী।যার
আকিদা ইসলাম বহির্ভুত। কেননা আমরা সকলেই জানি
ইসলামের স্তম্ভ পাঁচটি তথা.......
১)কালেমা, ২) নামাজ, ৩) রোজা, ৪)
হজ্জ, ৫) যাকাত বুখারি শরিফে আছে, উবায়দুল্লাহ্ ইবন্
মূসা.....ইবন্ উমর (রা:) থেকে বর্ণিত,
তিনি বলেন, রাসুল (সা:) ইরশাদ করেন,
ইসলামের ভিত্তি ৫ টি। ১)আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ
নেই এবং নিশ্চই মুহাম্মদ (সা:) আল্লাহর রাসুল এ কথার
সাক্ষদান (কালেমা), ২) সালাত কায়েম করা, ৩) সিয়াম পালন করা, ৪)হজ্জ করা, ৫) যাকাত দেওয়া। -----
বুখারী-১ম খন্ড-হাদিস নং-৭
এই বিষয়ে রাসূল পাক (দ:) ঘোষনা
করেন, এই পাচ স্তম্ভ কে যে অস্বীকার
বা কমাবে বা বাড়াবে সে কাফের বলে গন্য হবে! আর ১
নাম্বার ফেতনা-ফাসাদের দল হল তাবলীগ জামাত তারা এই পাচ
স্তম্ভ কে অস্বীকার করেছে.....
তাবলীগ জামাত এর প্রতিষ্ঠাতা
‘‘ইলিয়াছ মেওয়াতি’’ যিনি ওহাবি
মৌং আশরাফ আলী থানভীর অন্যতম
প্রধান শিষ্য, যার নাম সবার ই জানা আছে, এই ‘‘ইলিয়াছ মেওয়াতি’’ ছয় স্থম্ভের ইসলাম প্রতিষ্ঠা
করেছিলেন,যা আজও তাবলিগ জামাতী ভন্ডরা মেনে
চলছে, তার প্রতিষ্ঠিত স্থম্ভের নাম হলো, ১)
কালেমা, ২) নামাজ,৩) রোজা, ৪) সহী নিয়ত, ৫) একরামুল
মুসলেমিন,৬) তাবালাক ।
যা মুহাম্মদী ইসলাম হতে তিনটি, এবং তার মন গড়া তিনটি সংরক্ষন করেছেন!
এ ব্যাপারে তাকে জিজ্ঞাসা করায় জবাবে সে তার
“মলফুজাত” কিতাবে বলেছে, আমি আল্লাহর কুদরতি হাত
ধরে মুরীদ হয়েছি, আল্লাহ আমাকে স্বপ্নের মাধ্যমে
বলেছেন,মুহাম্মদী ইসলাম ধংষ হয়ে গেছে, তুমি নতুন
করে ইসলাম প্রতিষ্ঠা করো..... (নাউযুবিল্লা) তার এই কথা শুনে
পাকিস্তানের মুফতি ইয়ার রহমানের
পীর কেবলা আহম্মদ রেজা সাহেব দিল্লীতে ইলিয়াস
মেওয়াতির সাথে বাহাজে বলেছেন,উনি যখন
দেখেছেন যে উনি আল্লাহ পাকের কুদরতি হাত ধরে
মুরীদ হয়েছেন, আমিও আজ রাতে স্বপ্নে দেখেছি তার চুল ধরে আমার পায়ের জুতা দিয়ে পিটাতে পিটাতে
পায়খানায়
ডুবিয়ে ফেলেছি, কেউ যদি ওর স্বপ্নকে সত্য মনে করে
তবে আমার এই সপ্নকেও সত্য মনে করতে হবে।
আল্ ঘোষনা করেন কেয়ামতের পুর্বে ৭৩ টি দলের
বিভেদ দেখা যাবে তাদের মধ্যে একটি দল ফেতনা ফাসাদের সৃষ্টি করবে। সেই একটি
দলের আবির্ভাব কী
তাবলীগদের মাঝে আমরা দেখতে
পাই না? যারা দয়াল নবীর শান মান
কে নিয়ে কটুক্তি করছে। যারা দয়াল
নবীর প্রতিষ্ঠিত ৫ স্তম্ভের ইসলামকে অস্বীকার করছে।
বি: দ্রঃ [এই বিষয়ে কারো সন্দেহ
থাকলে তাবলীগ জামাতের
প্রতিষ্ঠাতা ইলিয়াছ মেওয়াতির
“মলফুজাত” কিতাব পরে দেখতে পারেন।
ইলিয়াসের আরো কটুক্তি দেখুনঃ- ইলিয়াস তার মলফুজাত কিতাবে
বলেছে.. “আমি উত্তরাধিকার সূত্রে নবূয়েতর তোহফা
প্রাপ্ত হেয়েছি।’’------উর্দু
মলফুজাত পৃষ্ঠা-১২৫।---------(নাউযুবিল্
লাহ)- অথচ রাসুল (দ:) বলেছে আমিই
শেষ নবী। আর বর্তমান যুগ হলো বেলায়েতের, নবূয়তের নয়।
“নবী (সাঃ) এর দ্বারা যে কাজ আল্লাহ সমাধা করে
নাই তাবলিগীদের দ্বারা তদাপেক্ষাও গুরুত্বপুর্ণ
কাজ করতে পারেন।”---(নাউযুবিল্লাহ)- ---বইঃ-
মাকাতিবে ইলিয়াস পৃষ্ঠা-১০৭ এবং তাবলীগ দর্পন
পৃষ্ঠা-৬৩ । *তাবলীগ জামাতি ও দেওবন্দ ভন্ডদের
আরো কিছু ভ্রান্ত মতবাদঃ-
......
.....
১) আল্লাহ্ মিথ্যা বলতে
পারেন।-------ফাতাওয়া-ই-রশিদিয়া,
১ম খন্ড, পৃষ্ঠা-৯, কৃত মৌং রশীদ আহমদ
গাঙ্গুহী দেওবন্দী। --(নাউযুবিল্লাহ্) ২) “আল্লাহ আগে জানেন না বান্দা কি কাজ করবে।
বান্দা যখন সম্পন্ন করে
নেয় তখনই আল্লাহ তা জানতে পারেন।
----তাফসীর-ই-বুলগাতুল হায়রান,
পৃষ্ঠা-১৫৭-৫৮, কৃত মৌং হুসাইন আলী
ওয়াঁভচরান ওয়ালা দেওবন্দী। (নাউযুবিল্লাহ্)
৩) “শয়তান ও মালাকুল মাওত-এর জ্ঞান
হুযুর (সা:) এর চেয়ে বেশি। ----
বারাহীন-ই ক্বাতি আহ্,পৃষ্ঠা ৫১, কৃত
খলীল আহমদ আম্বেটভী দেওবন্দী।----
(নাউযুবিল্লাহ্) ৪)আল্লাহর নবীর নিকট নিজের
পরিণতি এবং দেয়ালের পেছনের জ্ঞানও নেই। ----
বারাহীন-ই ক্বাতিআহ্,পৃষ্ঠা ৫১, কৃত খলীল আহমদ
আম্বেটভী দেওবন্দী।---(নাউযুবিল্লাহ্)
৫)হুজুর (সাঃ) কে আল্লাহ তায়ালা তেমনী জ্ঞান দান
করেছেন, যেমন জ্ঞান জানোয়ার, পাগল এবং শিশুদের নিকটও রয়েছ। ----হিফজুল ঈমান,পৃষ্ঠা ৭, কৃত মৌং আশরাফ
আলী থানভী দেওবন্দী। ---(নাউযুবিল্লাহ্)
৬)নামাজে হুজুর (সাঃ) এর প্রতি শুধু
খেয়াল যাওয়া গরু-গাধার খেয়ালে ডুবে যাওয়া
অপেক্ষাও মতন্দর।-----সেরাতে মুস্তাক্বিম,পৃষ্ঠা ৮৬,
কৃত মৌং ইসমাঈল দেহলভী ওহাবী। ---(নাউযুবিল্লাহ্) ৭)রাহমাতুল্লিল আলামীন (সমস্ত বিশ্বের জন্য রহমত)
রাসুল (সাঃ) এর খাস উপাধি নয়। হুজুর (সাঃ) ছাড়া
অন্যান্য বুজুর্গকেও ‘রাহমাতুল্লিল আলামীন’ বলা
যেতে পারে।-------ফাতাওয়া-ই-রশীদিয়া, ২য়
খন্ড,পৃষ্ঠা-১২, কৃত মৌং রশীদ আহমদ
গাঙ্গুহী দেওবন্দী। ---(নাউযুবিল্লাহ্) ৮)“খাতামুন্নাবিয়্যীন” অর্থঃ
‘আখেরী বা শেষনবী’ বুঝে নেওয়া সাধারণ লোকদের
খেয়ার মাত্র।জ্ঞানী লোকদের মতে এ অর্থঃ বিশুদ্ধ
নয়। হুজুর আকরামের যুগের পরও যদি কোন নবী পয়দা হয়,
তবে হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) শেষনবী হওয়ায় কোন ক্ষতি
হবে না।------তাহযীরুন্নাস,পৃষ্ঠা ৩ ও ২৫, কৃত দারুল উলূম দেওবন্দ মাদরাসার অন্যতম
প্রতিষ্ঠাতা মৌং কাশেম নানুতভী।
---(নাউযুবিল্লাহ্)
৯)হুজুর (সাঃ) দেওবন্দের আলেমদের
সাথে সম্পর্কের সুবাদে উর্দূ শিখতে
পেরেছেন। ----বারাহীন-ই ক্বাতি আহ্,পৃষ্ঠা ২৬, কৃত মৌং খলীল আহমদ
আম্বেটভী দেওবন্দী।
১০) নবী (সাঃ)-এর সম্মান শুধু বড়
ভাইয়ের মতই করা চাই।-------তাক্ব ভীয়াতুল
ঈমান,পৃষ্ঠা ৫৮, কৃত মৌং
ইসমাঈল দেহলভী ওহাবী। ---(নাউযুবিল্লাহ্) ১১)আল্লাহ্ তায়ালা ইচ্ছা করলে
মুহাম্মদ (সাঃ) এর সমকক্ষ কোটি
কোটি পয়দা করতে পারেন। -----তাক্বভীয়াতুল
ঈমান,পৃষ্ঠা ১৬, কৃত
মৌং ইসমাঈল দেহলভী ওহাবী। ---
(নাউযুবিল্লাহ্) ১২) হুজুর (সাঃ) মৃত্যু বরণ করে মাটিতে
মিশে গেছেন। -----তাক্বভীয়াতুল ঈমান,পৃষ্ঠা ৫৯, কৃত
মৌং ইসমাঈল
দেহলভী ওহাবী।---(নাউযুবিল্লাহ্)
১৩) নবী-রাসুল সবাই অকেজো।-----
তাক্বভীয়াতুল ঈমান,পৃষ্ঠা ২৯, কৃত মৌং ইসমাঈল দেহলভী ওহাবী। ---
(নাউযুবিল্লাহ্)
১৪)“নবী প্রতিটি মিথ্যা থেকে পবিত্র ও মাসুম হওয়া
বাঞ্ছনীয় নয়”।-----তাসফিয়াতুল আক্বাইদ, পৃষ্ঠা
২৫, কৃত মৌং কাশেম নানুতভী। ---
(নাউযুবিল্লাহ্) ১৫)নবীর প্রশংসা শুধু মানুষের মতই কর;
বরং তা অপেক্ষাও সংক্ষিপ্ত।---------
তাক্বভীয়াতুল ঈমান,পৃষ্ঠা ৬১, কৃত
মৌং ইসমাঈল দেহলভী ওহাবী। ---
(নাউযুবিল্লাহ্)
১৬)“বড় অর্থাৎ নবী (সাঃ) আর ছোট অর্থাৎ অন্যসব বান্দা বেখবর অজ্ঞ”।-----তাক্বভীয়াতুল
ঈমান,পৃষ্ঠা
৩, কৃত মৌং ইসমাঈল দেহলভী
ওহাবী।---(নাউযুবিল্লাহ্)
১৭)“বড় মাখলুক অর্থাৎ নবী, আর ছোট
মাখলুক অর্থাৎ অন্যসব বান্দা আল্লাহর শান বা মর্যাদার সামনে চামার অপেক্ষাও
নিকৃষ্ট”।-----তাক্বভীয়াতুল ঈমান,পৃষ্ঠা ১৪, কৃত মৌং
ইসমাঈল দেহলভী ওহাবী। ---(নাউযুবিল্লাহ্)
১৮)“নবীকে ‘তাগুত’ (শয়তান) বলা
জায়েয।”-----তাফসীর-ই-বুলগাতুল
হায়রান, পৃষ্ঠা ৪৩ , কৃত মৌং হুসাইন আলী ওয়াঁভচরান ওয়ালা দেওবন্দী। ---
(নাউযুবিল্লাহ্)
১৯)“নবীর মর্যাদা উম্মতের মধ্যে গ্রামের চৌধুরী ও
জমিদারের মত।”---
তাক্বভীয়াতুল ঈমান,পৃষ্ঠা ৬১, কৃত
মৌং ইসমাঈল দেহলভী ওহাবী। ----- (নাউযুবিল্লাহ্)
২০)“যার নাম মুহাম্মদ কিংবা আলী
তিনি কোন কিছুর ইখতিয়ার রাখেন না। নবী ও ওলি
কিছুই করতে পারেন না।”-------তাক্বভীয়াতুল
ঈমান,পৃষ্ঠা
৪১, কৃত মৌং ইসমাঈল দেহলভী ওহাবী।------(নাউযুবিল্লাহ্)

২১)“উম্মত বাহ্যিকভাবে আমলের মধ্যে
নবী থেকেও বেড়ে যায়।”-----তাহযী
রুন্নাস,পৃষ্ঠা ৫, কৃত দারুল উলূম দেওবন্দ
মাদরাসার অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা মৌং
কাশেম নানুতভী। ---(নাউযুবিল্লাহ্) ২২)“দেওবন্দী মোল্লা হুযুর আকরাম
(সাঃ) কে পুলসিরাত হতে পতিত
হওয়া থেকে রক্ষা করেছেন।” ---
তাফসীর-ই-বুলগাতুল হায়রান, পৃষ্ঠা ৮,
কৃত মৌং হুসাইন আলী ওয়াঁভচরান
ওয়ালা দেওবন্দী।---(নাউযুবিল্লাহ্) ২৩)“ ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ আশরাফ
আলী রসুলুল্লাহ’ আর ‘আল্লাহুম্মা সল্লি
আলা সায়্যিদিনা ওয়া নবীয়্যিনা
আশরাফ আলী’ বলার মধ্যে সান্তনা
রয়েছে, কোন ক্ষতি নেই।”--------রি
সালা-ই-ইমদাদ, পৃষ্ঠা ৩৫, সফর- ১৩৩৬ হিজরি সংখা।---(নাউযুবিল্লাহ্)
২৪)“ ‘মিলাদুন্নবী’ (সাঃ) উদযাপন করা
তেমনি, যেমন হিন্দুরা তাদের কানাইয়্যার জন্মদিন
পালন করে।”----
বারাহীন-ই ক্বাতি আহ্,পৃষ্ঠা ১৪৮,
ফাতওয়া-ই মীলাদ শরীফ, পৃষ্ঠা ৮।--- (নাউযুবিল্লাহ্)
২৫) “রসুল চাইলে কিছুই হয়না।”------তাক
্বভীয়াতুল ঈমান,পৃষ্ঠা ৫৬, কৃত মৌং
ইসমাঈল দেহলভী ওহাবী।---(নাউযু
বিল্লাহ্)
২৬)“আল্লাহর সামনে সমস্ত নবী ও ওলী একটা নাপাক ফোঁটা অপেক্ষাও
নগণ্য।”------তাক্বভীয়াতুল ঈমান,পৃষ্ঠা
৫৬, কৃত মৌং ইসমাঈল দেহলভী
ওহাবী।---(নাউযুবিল্লাহ্)
২৭)“নবীকে নিজের ভাই বলা দুরস্ত”----
বারাহীন-ই ক্বাতি আহ্,পৃষ্ঠা ৩, কৃত খলীল আহমদ আম্বেটভী দেওবন্দী।---
(নাউযুবিল্লাহ্)
২৮)“নবী ও ওলিকে আল্লাহর সৃষ্টি ও
বান্দা জেনেও উকিল এবং সুপারিশকারী মনে করে
এমন মোসলমান সাহায্যের জন্য
আহ্বানকারী ও নযর-নিয়াযকারী মুসলমান, আর কাফির আবু জাহেল-
শির্কের মধ্যে সমান।”-----তাক্
বভীয়াতুল ঈমান,পৃষ্ঠা ৭-২৭, কৃত মৌং
ইসমাঈল দেহলভী ওহাবী।---(নাউযুবিল্লাহ্)
২৯)“ ‘দরুদ-ই তাজ’ অপছন্দনীয় এবং পাঠ
করা নিষেধ।” -------ফাযাইলে দরুদ শরীফ, পৃষ্ঠা ৯২, ফাযাইলে আমাল তথা
তাবলীগি নেসাব থেকে পৃথীকৃত।---
(নাউযুবিল্লাহ্)
৩০) মীলাদ শরীফ, মি’রাজ শরীফ,ওরস
শরীফ, খতম শরীফ, চেহলামের ফাতিহাখানি এবং
ঈসালে সাওয়াব- সবই নাজায়েজ, ভুল প্রথা,বিদ’আত এবং কাফের এবং কাফির হিন্দুদের প্রথা।”-------ফ
াতাওয়া-ই-রশিদিয়া, ২য় খন্ড, পৃষ্ঠা-১৫০,এবং ৩য়
খন্ড, পৃষ্ঠা ৯৩-৯৪ কৃত মৌং রশীদ আহমদ
গাঙ্গুহী দেওবন্দী।---(নাউযুবিল্লাহ্)
৩১)প্রসিদ্ধ কাক খাওয়া সওয়াব।-------
ফাতাওয়া-ই-রশিদিয়া, ২য় খন্ড, পৃষ্ঠা-১৩০, কৃত মৌং রশীদ আহমদ
গাঙ্গুহী দেওবন্দী।---(নাউযুবিল্লাহ্)
৩২)হিন্দুদের হোলী-দেওয়ালীর
প্রসাদ ইত্যাদি জায়েজ।-----ফাতা
ওয়া-ই-রশিদিয়া, ২য় খন্ড, পৃষ্ঠা-১৩২, কৃত
মৌং রশীদ আহমদ গাঙ্গুহী দেওবন্দী।---(না উযুবিল্লাহ্)
৩৩)ভাঙ্গী-চামারের ঘরের রুটি
ইত্যাদির মধ্যে কোন দোষ নেই, যদি
পাক হয়।-----ফাতাওয়া-ই-রশিদিয়া,
২য় খন্ড, পৃষ্ঠা-১৩০, কৃত মৌং রশীদ
আহমদ গাঙ্গুহী দেওবন্দী।---(না উযুবিল্লাহ্)
৩৪) হিন্দুদের সুদী টাকায় উপার্জিত
অর্থে কূপ বা নলকূপের পানি পান করা
জায়েয।-----ফাতাওয়া-ই-রশিদিয়া,
৩য় খন্ড, পৃষ্ঠা-১১৩-১১৪, কৃত মৌং রশীদ
আহমদ গাঙ্গুহী দেওবন্দী।---(না উযুবিল্লাহ্)
নাউযুবিল্লাহ্, নাউযুবিল্লাহ্,
নাউযুবিল্লাহ্ ‍সুম্মা নাউযুবিল্লাহ্মি নহা
বিঃ দ্রঃ তাবলিগ জামাত ও দেওবন্দী-ওহাবীদের
আকিদা এক ।কারো সন্দেহ থাকলে উল্লেখিত
দলিলগুলো দেখতে পারেন
াদের ভ্রান্ত কিতাব থেকে।

মানুন আর নাই মানুন মরতে একদিন হবে কবর এ গেলেই বুজতে পারবেন????কে হক দল ছিল।।
Sign In or Register to comment.
|Donate|Shifakhana|Urdu/Hindi|All Sunni Site|Technology|