★بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَنِ الرَّحِيم★لآ اِلَهَ اِلّا اللّهُ مُحَمَّدٌ رَسُوُل اللّهِ★اللَّهُمَّ صَلِّ عَلَى مُحَمَّدٍ وَعَلَى آلِ مُحَمَّدٍ★
YaNabi.in
নিঃসন্দেহে ওলীআউলিয়া - গনের মাজার থাকবে পরুন লেখা টি।।আর নিজেরা নিজের পরিবারের ইমান হিফাজত করুন।। - Mas'la Masayel Discussions on

নিঃসন্দেহে ওলীআউলিয়া - গনের মাজার থাকবে পরুন লেখা টি।।আর নিজেরা নিজের পরিবারের ইমান হিফাজত করুন।।

edited February 2016 in Mas'la Masayel
image
অবশ্যই পুরো পোষ্ট পড়বেন।
✒ মাজার নাই ফেরাউনের,
✒ মাজার নাই নমরুদের,
✒ মাজার নাই আবু লাহাবের,
✒ মাজার নাই আবু জাহেলের,
✒ মাজার নেই ইয়াজিদের, ✒ মাজার নাই ইবনে ওহাবের,
✒ মাজার নাই মওদুদীর....
✒ মাজার হবেনা জাকির নায়কের,
→→→→→কিন্তু ↓↓↓↓↓↓↓↓↓↓↓
☞ পৃথিবীতে যত নবী রাসুলের সন্ধান আছে, সবার
মাজার আছে, ☞ খোলফায়ে রাশেদিনের মাজার আছে,
☞ মাজহাবের ইমাম গনের মাজার আছে,
☞ জামানার মোজ্জাদেদের মাজার আছে।
☞ হাদিসের ইমাম দের মাজার আছে,
☞ তাফসীরের ইমাম দের মাজার আছে,
☞ তরিকতের ইমাম দের মাজার আছে, ☞ যারা ভারতবর্ষে ইসলাম এনেছেন তাদের মাজার
আছে,
☞ যারা ভারতবর্ষে কোরান-হাদিস এনেছেন
উনাদেরও মাজার আছে,
☞ মাজার বিরোধীদের ভাবগুরু ইবনে তাইমিয়ার
মাজারও আছে, ☞ সুতরাং যারা মাজারের পক্ষে ও তাজিমকারি
তারাই সঠিক পথের ↓↓↓↓↓↓↓↓↓↓
●●●●▶ আজকাল আমাদের সমাজে ওলি আউলিয়া
বিরোধী অনেক ভন্ড জাহেল কপট দাজ্জাল মুনাফেক
মৌলভি ও তাদের অনুসারী আছে যারা আউলিয়ায়ে
কেরামের নাম শুনলে তাদের মনটাকে সংকুচিত করে ফেলে এবং ওদের শরীরে চুলকানি উঠে যায়, আর
আউলিয়া কেরামের শান শুনলেতো শিম্পাঞ্জির মত
ভেটকি মারে ও মুখটাকে বেন্গাচির মত বানিয়ে
ফেলে, আমার প্রশ্ন হলো অলি আউলিয়া কি ইসলাম
তথা কোরআন সুন্নাহর বাইরের কোনো বিষয় যে এটা
মানা হারাম, বেদাত, শিরক বা কুফরী হবে? যারা ওলি আউলিয়া মানে না তারা বরং কুফরী করে কারন
পবিত্র আল-কোরআন ও সুন্নাহ মোতাবেক স্পষ্টভাবে
প্রমান করে যে ওলি আউলিয়ার ইজ্জত মুহব্বত করা
হালাল কখনোই হারাম নয়, তাই এখন যারা ওলি
আউলিয়া অস্বীকার করে তারাতো পবিত্র কোরআন ও
সুন্নাহ শরিফ কে অস্বীকার করে, আর পবিত্র কোরআনের একটা আয়াত বা নূর নবীজির একটা
হাদিস যে অস্বীকার করবে সে সাথে সাথে কাফের
হয়ে যাবে, নিঃসন্দেহে আর ওলী-আল্লাহগণ উনাদের
সম্পর্কে আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআন শরীফে ইরশাদ
করেন, َﻥﻮُﻧَﺰْﺤَﻳ ْﻢُﻫ َﻻَﻭ ْﻢِﻬْﻴَﻠَﻋ ٌﻑْﻮَﺧ َﻻ ِﻪّﻠﻟﺍ ﺀﺎَﻴِﻟْﻭَﺃ َّﻥِﺇ ﻻَﺃ “সাবধান! নিশ্চয়ই যারা আল্লাহপাকের ওলী তাদের
কোন ভয় নেই এবং চিন্তা-পেরেশানীও নেই।” [সূরা
ইউনূছঃ আয়াত শরীফ ৬২]
পবিত্র আল-কুরআন উল কারিমে আল্লাহ রাব্বুল
আলামিন তিনি ইরশাদ করেন, “নিশ্চয়ই আল্লাহ পাক
উনার রহমত মুহসিন বা আল্লাহওয়ালাগণ(অলি আওলিয়া) উনাদের নিকটে।” (সূরা আ’রাফঃ আয়াত
শরীফ ৫৬)
পবিত্র আল-কুরআন উল কারিমের ‘সূরা কাহাফ’-এর ১৭
নম্বর আয়াত শরীফে উল্লেখ রয়েছে, কামিল
মুর্শিদের গুরুত্ব সম্পর্কে ইরশাদ হয়েছে, যে “আল্লাহ
সুবাহানাহু ওয়া তায়ালা তিনি যাঁকে হিদায়েত দান করেন, সেই হিদায়েত পায়। আর যে ব্যক্তি গুমরাহীর
মধ্যে দৃঢ় থাকে, সে কোন ওলীয়ে মুর্শিদ(কামিল
শায়খ বা পীর) উনার ছোহবত লাভ করতে পারে না।
আল্লাহ সুবাহানাহু ওয়া তায়ালা বলেন, “তোমরা সব
আল্লাহওয়ালা হয়ে যাও”। (সূরা ইমরান- আয়াত শরীফ
৭৯) আল্লাহ সুবাহানাহু ওয়া তায়ালা পবিত্র আল-কুরআন
উল কারিমের সূরা তওবার ১১৯ নম্বর আয়াত শরীফে
ইরশাদ করেন, “হে ঈমানদারগণ! তোমরা আল্লাহ
পাককে ভয় করো এবং ছাদিক্বীন বা সত্যবাদীগণের
সঙ্গী হও। এখানে ছাদিক্বীন বলতে ওলী-আল্লাহ
গণকেই বুঝান হয়েছে। আল্লাহ সুবাহানাহু ওয়া তায়ালা পবিত্র আল-কুরআন
উল কারিমে বলেন, “আল্লাহ রাব্বুল আলামিন ও উনার
রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উনার
ইত্বায়াত কর এবং তোমাদের মধ্যে যারা (উলিল
আমর) আদেশদাতা, তাদের অনুসরণ কর”।
সুলতানুল আরিফীন, হযরত বায়েজীদ বোস্তামী রহমতুল্লাহি আলাইহি, সাইয়্যিদুত্ ত্বায়িফা হযরত
জুনায়েদ বাগদাদী রহমতুল্লাহি আলাইহি, হুজ্জাতুল
ইসলাম, হযরত ইমাম গাজ্জালী রহমতুল্লাহি
আলাইহিসহ আরো অনেকেই বলেন যে, “যার কোন পীর
বা মুর্শিদ নেই তার মুর্শিদ বা পথ প্রদর্শক হলো
শয়তান”। (ক্বওলুল জামীল, নুরুন আলা নূর, তাছাউফ তত্ত্ব)
পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ হয়েছে, “তোমরা কার
নিকট থেকে দ্বীন শিক্ষা করছো, তাকে দেখে নাও”।
(মুসলিম শরীফ)। তাই, ইসলাম কখনও বলে না যে
তোমরা কোন ওলী-আল্লাহর কাছে যেও না, বরং
উনাদের কাছে যাওয়ার জন্যই নির্দেশ করা হয়েছে।
ওলী-আল্লাহগণের বিরোধিতা প্রসঙ্গে হাদীসে
ইরশাদ, হয়েছেঃ- ﻰَّﻠَﺻ ِﻪَّﻠﻟﺍ ُﻝﻮُﺳَﺭ َﻝﺎَﻗ ، َﻝﺎَﻗ َﺓَﺮْﻳَﺮُﻫ ﻲِﺑَﺃ ْﻦَﻋ ِﺏْﺮَﺤْﻟﺎِﺑ ُﻪُﺘْﻧَﺫﺁ ْﺪَﻘَﻓ ﺎًّﻴِﻟَﻭ ﻲِﻟ ﻯَﺩﺎَﻋ ْﻦَﻣ َﻝﺎَﻗ َﻪَّﻠﻟﺍ َّﻥِﺇ َﻢَّﻠَﺳَﻭ ِﻪْﻴَﻠَﻋ ُﻪَّﻠﻟﺍ
ُﻝﺍَﺰَﻳ ﺎَﻣَﻭ ِﻪْﻴَﻠَﻋ ُﺖْﺿَﺮَﺘْﻓﺍ ﺎَّﻤِﻣ َّﻲَﻟِﺇ َّﺐَﺣَﺃ ٍﺀْﻲَﺸِﺑ ﻱِﺪْﺒَﻋ َّﻲَﻟِﺇ َﺏَّﺮَﻘَﺗ ﺎَﻣَﻭ
ﻱِﺬَّﻟﺍ ُﻪَﻌْﻤَﺳ ُﺖْﻨُﻛ ُﻪُﺘْﺒَﺒْﺣَﺃ ﺍَﺫِﺈَﻓ ُﻪَّﺒِﺣُﺃ ﻰَّﺘَﺣ ِﻞِﻓﺍَﻮَّﻨﻟﺎِﺑ َّﻲَﻟِﺇ ُﺏَّﺮَﻘَﺘَﻳ ﻱِﺪْﺒَﻋ
ﻲِﺘَّﻟﺍ ُﻪَﻠْﺟِﺭَﻭ ﺎَﻬِﺑ ُﺶِﻄْﺒَﻳ ﻲِﺘَّﻟﺍ ُﻩَﺪَﻳَﻭ ِﻪِﺑ ُﺮِﺼْﺒُﻳ ﻱِﺬَّﻟﺍ ُﻩَﺮَﺼَﺑَﻭ ِﻪِﺑ ُﻊَﻤْﺴَﻳ
ُﺕْﺩَّﺩَﺮَﺗ ﺎَﻣَﻭ ُﻪَّﻧَﺬﻴِﻋُﺄَﻟ ﻲِﻧَﺫﺎَﻌَﺘْﺳﺍ ْﻦِﺌَﻟَﻭ ُﻪَّﻨَﻴِﻄْﻋُﺄَﻟ ﻲِﻨَﻟَﺄَﺳ ْﻥِﺇَﻭ ﺎَﻬِﺑ ﻲِﺸْﻤَﻳ
ُﻩَﺮْﻛَﺃ ﺎَﻧَﺃَﻭ َﺕْﻮَﻤْﻟﺍ ُﻩَﺮْﻜَﻳ ِﻦِﻣْﺆُﻤْﻟﺍ ِﺲْﻔَﻧ ْﻦَﻋ ﻱِﺩُّﺩَﺮَﺗ ُﻪُﻠِﻋﺎَﻓ ﺎَﻧَﺃ ٍﺀْﻲَﺷ ْﻦَﻋ ُﻪَﺗَﺀﺎَﺴَﻣ .
আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে
বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম রাসূলুল্লাহ্
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ আল্লাহ্
সুবাহানাহু ওয়া তা’আলা বলেনঃ যে ব্যক্তি আমার
অলীর সাথে শত্রুতা করে, আমি তার সাথে যুদ্ধ ঘোষণা করছি। আমার বান্দার প্রতি যা ফরয করেছি
তা দ্বারাই সে আমার অধিক নৈকট্য লাভ করে। আমার
বান্দা নফল কাজের মাধ্যমেও আমার নৈকট্য লাভ
করতে থাকে। অবশেষে আমি তাকে ভালবেসে
ফেলি। যখন আমি তাকে ভালবাসি, তখন আমি তার
কান হয়ে যাই যা দিয়ে সে শোনে, তার চোখ হয়ে যাই যা দিয়ে সে দেখে, তার হাত হয়ে যাই যা দিয়ে
সে ধরে এবং তার পা হয়ে যাই যা দিয়ে সে
চলাফেরা করে। সে আমার কাছে কিছু চাইলে, আমি
তাকে তা দেই। সে যদি আমার নিকট আশ্রয় কামনা
করে, তাহলে আমি তাকে আশ্রয় দেই। আমি যা করার
ইচ্ছা করি, সে ব্যাপারে কোন দ্বিধা-দ্বন্দ্বে ভুগি না কেবল মুমিনের আত্মার ব্যাপার ছাড়া। সে মৃত্যুকে
অপছন্দ করে আর আমি তার মন্দকে অপছন্দ করি।
[বুখারী শরিফঃ ৬৫০২]
অতএব কোরআন সুন্নাহ দিয়ে প্রমান হলো অলি
আউলিয়াদেরকে মুহব্বত উনাদের কে ইজ্জত করা
জায়েজ, এখন যারা ওলি আউলিয়ার বিরুদ্ধে কথা বলে তাদেরকে কি মুসলমান বলা যাবে আমার মুমিন
মুসলমান ভাইয়েরা? অতএব না বুজে ফাল পাড়বেন না
আর আরেকটি কথা অলি মানে দেওয়ানবাগির মতো
ভণ্ড পিরেরা নয় এটাও মনে রাখবেন।কাদিয়ানী মত ভন্ড জাহিল নয়।।
জ্ঞানের তিনটি স্তরঃ
1. যে প্রথম স্তরে প্রবেশ করবে, সে অহংকারী হয়ে উঠবে, যেন সব কিছুই সে জেনে ফেলেছে ।
2. দ্বিতীয় স্তরে প্রবেশ করার পর সে বিনয়ি হবে।
3. আর তৃতীয় স্তরে প্রবেশ করার পর সে নিজের
অজ্ঞতা উপলদ্ধি করতে পারবে। —ইমাম ইবনে আল
রাজাব। -------------------------------------------------
"লোকেরা বললোঃ তোমাদের বিরুদ্ধে বিরাট জন সমাবেশ ঘটেছে। তাদেরকে ভয় করো, তা শুনে তাদের
ঈমান আরো বেড়ে গেছে এবং তারা জবাবে
বলেছেঃ আমাদের জন্য আল্লাহ যথেষ্ট এবং তিনি
সবচেয়ে ভালো কার্য উদ্ধারকারী।(সুরাঃইমরান,১৭৩)

মানুন
না
মানুন
আপনার
ব্যাপার ,
তবে
মোরতে তো
এক দিন
হবেই!
তখন টের পাবেন।

\m/ Share  :-bd Like নিঃসন্দেহে ওলীআউলিয়া - গনের মাজার থাকবে পরুন লেখা টি।।আর নিজেরা নিজের পরিবারের ইমান হিফাজত করুন।। http://yanabi.in/u/e
Sign In or Register to comment.
|Donate|Shifakhana|Urdu/Hindi|All Sunni Site|Technology|