এখন ও বাতিল চিনতে ওসুবিধা হছে আপ্ননাদের।।।
সিরাতে মুস্তাকিম গ্রন্থটির মূল রচয়িতা হলেন সৈয়দ আহমদ বেরলভী এই কথাটির স্বীকৃতি দিতে গিয়ে মাওলানা কেরামত আলী জৈনপুরী তার লিখিত ‘জখিরায়ে কেরামত’ নামক কিতাবের ২০ পৃষ্ঠায় বলেন-
صراط المستقیم کہ اسکے مصنف حضرت سید صاحب اور اسکا کاتب مولانا محمد اسمعیل محدث دہلوی ہیں ......
অর্থাৎ ‘সিরাতে মুস্তাকিম কিতাবটি মূলত সৈয়দ আহমদ বেরলভীর মলফুজাত বা বাণী এবং এর লেখক মৌলভী ইসমাইল দেহলভী।’
সিরাতে মুস্তাকিম কিতাবের বাতিল আক্বিদাসমূহ:
১) নামাজের মধ্যে নবীয়ে পাকের খেয়াল করা গরু-গাধার খেয়ালে ডুবে থাকার চেয়েও খারাপ এবং তাঁকে নামাযের মধ্যে তা‘জিমের সঙ্গে খেয়াল করা শিরক। (নাউজুবিল্লাহ) (সিরাতে মুস্তাকিম- পৃষ্ঠা-১৬৭)
২) চোর ও জিনাকারীর ঈমান চুরি ও জিনার সময় পৃথক হয়ে যায়।ঠিক তেমনিভাবে মাজারশরীফে অবস্থান করে দোয়া করার সময় অধিক পরিমাণে ঈমান ধ্বংস হয়ে যায়। অজ্ঞতার ওজর না থাকলে তারা পরিষ্কার কাফের হয়ে যেতো। জিয়ারতকারী ব্যক্তি যদি আলেম হয়, দোয়া করার সময় নি:সন্দেহে কাফির। (নাউজুবিল্লাহ) (সিরাতে মুস্তাকিম পৃষ্ঠা-১০৫)
৩) দূর-দূরান্ত থেকে আউলিয়ায়ে কেরামের মাজারশরীফ জিয়ারতের উদ্দ্যেশ্যে সফর করে তথায় পৌছা মাত্রই শিরকের অন্ধকারে নিমজ্জিত হবে এবং আল্লাহ তায়ালার গজবের কবলে পতিত হবে। (নাউজুবিল্লাহ) (সিরাতে মুস্তাকিম পৃষ্ঠা -১০২)
৪) আউলিয়ায়ে কেরাম কবরে অবস্থান করে জীবিতদের ন্যায় উপকার করতে সক্ষম নয়।যদি কবর জিয়ারতে মকছুদ পুরণ হতো,তাহলে দুনিয়ার সকল মানুষ মদিনা শরীফে চলে যেত। (নাউজুবিল্লাহ) (সিরাতে মুস্তাকিম পৃষ্ঠা -১০৩)
৫) একদিন স্বয়ং আল্লাহ তায়ালা স্বীয় শক্তিশালী হাতে সৈয়দ আহমদের ডান হাত ধরে বললেন আজ তোমাকে এই দিলাম,পরে আরও দিবো।এমতাবস্থায় এক ব্যক্তি তার কাছে বায়আত গ্রহণ করার জন্য বারবার আরজি পেশ করতে থাকলে তিনি বললেন- আয় আল্লাহ আপনার এক বান্দা বায়আত গ্রহণ করার জন্য আমার কাছে আসছে,আর আপনি আমার হাত ধরে আছেন।আল্লাহ তায়ালা উত্তরে বললেন- তোমার হাতে যারা বায়আত গ্রহণ করবে লক্ষ লক্ষ গোনাহ থাকলেও আমি তাকে প্রচুর পরিমাণে মাফ করে দিবো। (নাউজুবিল্লাহ) (সিরাতে মুস্তাকিম পৃষ্ঠা-৩০৮)
৬) পূর্ণাঙ্গ শরিয়ত ও দ্বীনের যাবতীয় হুকুম আহকামের ব্যাপারে সৈয়দ আহমদ বেরলভীকে নবীগণের ছাত্রও বলা চলে, এবং নবীগণের উস্তাদের সমকক্ষও বলা চলে।(নাউজুবিল্লাহ) (সিরাতে মুস্তাকিম পৃষ্ঠা-৭১)
৭) সৈয়দ আহমদ বেরলভীর নিকট এক প্রকারের ওহী এসে থাকে, যাকে শরিয়তের পরিভাষায় নাফাসা ফির রাও বলা হয়।ইহাকে কোন কোন আহলে কামাল বাতেনী ওহী বলেও আখ্যায়িত করে থাকেন।অতঃপর বলেন তাদের (সৈয়দ আহমদ বেরলভী ও তার দলের) ইলিম যা হুবহু নবীদের ইলিম কিন্তু প্রকাশ্য ওহী দ্বারা অর্জিত নয় (অর্থাৎ বাতেনী ওহী দ্বারা অর্জিত) নাউজুবিল্লাহ। (সিরাতে মুস্তাকিম পৃষ্ঠা- ৭১-৭২)
৮) এই সকল বুজুর্গ (যে সকল বুজুর্গের নিকট ‘নাফাসা ফির রাও’ বা বাতেনী ওহী আসে) ও নবীগণ আলাইহিমুস সালামের মধ্যে পার্থক্য শুধু এতটুকু যে,নবীগণ উম্মতগণের প্রতি প্রেরিত হয়ে থাকেন এবং সেই সকল বুজুর্গ তাদের মনে উদিত বিধানকে প্রতিষ্ঠিত করেন।নবীগণের সাথে তাদের সম্পর্ক শুধু এতটুকু, যতটুকু সম্পর্ক ছোট ভাই ও বড় ভাইয়ের মধ্যে অথবা বড় ছেলে ও বাপের মধ্যে বিদ্যমান রয়েছে। (নাউজুবিল্লাহ) (সিরাতে মুস্তাকিম পৃষ্ঠা-৭১)
এই বাতিল দের জারা চিনল না।।
তারা কাফের কে ও রহ মাতুল্লা বলে নাউজুবিল্লা এদের উপর লানত।।
এই বাংলাই এরা আবার হক মাস্লাক।।এদের সিলসিলা হক নাউজুবিল্লা।।
এই ভন্দ দের থেকে জারা ইমান বাচাতে পারল না তারা কত টা হতভাগা।।
আল্লাহতালা আপনি তাদের হিদায়েত দান করেন।।
আমিন
Sort link ::::এই পোস্ট এর
.
.
.
বাংলার বাতিল সিলসিলা ও ভণ্ড সুন্নিজামাত হতে সাবধান।।সৈয়দ আহামেদ খিলাফত বাতিল দের থেকে সাবধান।মুসলমান
http://yanabi.in/u/1q
Comments