★بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَنِ الرَّحِيم★لآ اِلَهَ اِلّا اللّهُ مُحَمَّدٌ رَسُوُل اللّهِ★اللَّهُمَّ صَلِّ عَلَى مُحَمَّدٍ وَعَلَى آلِ مُحَمَّدٍ★
YaNabi.in
আহলে হাদিসের মুখোশ উন্মোচন - Ja-al-haq Discussions on

আহলে হাদিসের মুখোশ উন্মোচন

edited June 2016 in Ja-al-haq
আহলে হাদিসের মুখোশ উন্মোচন
আমরা কেন 
ফিরক্বায়ে আহলে হাদীসের বিরোধীতা করি?
---------------------------------------------------
লুৎফুর রহমান ফরায়েজী
পৌত্তলিকতার অন্ধকারে নিমজ্জিত এ উপমহাদেশে যেদিন থেকে একমাত্র মুক্তির ও জান্নাতী ধর্ম ইসলাম প্রবেশ করে। তখন থেকেই দ্বীনী মাসায়েলে একতার প্লাটফর্মে ছিল উপমহাদেশের সমস্ত মুসলমান। মসজিদে, ঈদগাহে, জানাযা ও তারাবীহ জামাতে কোন বিবাদ ছিল না। ছিল না মসজিদের মত পবিত্র স্থানে কোন বিভক্তির নোংরা আঁচড়। ধনী দরিদ্র সবাই মিলে একত্রিত হয়ে আদায় করতো নামায।
কিন্তু ইংরেজরা সেই একতা সইতে পারেনি। তাদের পুরনো থিউরী “ডিবাইট এন্ড রোলস” বাস্তবায়ন করতে শুরু করে কার্যক্রম। রাজনৈতিক সকল মতাদর্শী যেখানে এক কাতারে একতাবদ্ধ হতো সেই মসজিদের একতার কাতারে ফিতনা বিভক্তি ঢুকানোর জন্য শুরু হল ষড়যন্ত্র। সৃষ্টি করল “আহলে হাদীস” নামক একটি সুন্দর নামের আড়ালে বিষধর এক সর্প। যাদের ছোবলে আজ মুসলিম ঐক্য বিনষ্ট হচ্ছে মসজিদে। ছড়িয়ে পড়ছে দ্বন্দ বছরের দু’টি আনন্দের স্থান ঈদগাহ থেকে নিয়ে জীবনের সবচে’ শোকাতুর সময়ের জানাযা নামায পর্যন্ত।
রাসূল সাঃ থেকে নিয়ে সূত্র পরম্পরায় ইসলাম আসার পর থেকে নিয়ে এ উপমহাদেশে যে আমল চলে আসছে সেই আমল ও আকিদার বিপরীত যেসব ভ্রান্ত আকিদার বিজ বপন করে আমাদের একতাকে বিনষ্ট করে ভাইয়ে ভাইয়ে বিবাদ সৃষ্টি করছে এসব নামধারী আহলে হাদীস/লামাযহাবী/শব্দধারী মুসলিম জামাতের লোকেরা তার একটি ঝলক তাদের কিতাবের উদ্ধৃতি দিয়ে নিচে উপস্থাপন করা হল। আশা করি এর দ্বারা সবার কাছে পরিস্কার হয়ে যাবে এ ফিরক্বার মানসিকতা কতটা জঘন্য ও ঈমান বিধ্বংসী।
কথিত আহলে হাদীস নামধারীদের প্রকাশিত বই থেকেই তাদের উম্মতের বিভক্তকারী আকিদা ও আমল ও বিদ্বেষমাখা কথাগুলো হুবহু উদ্ধৃত করা হচ্ছে।

১* সারা পৃথিবীর মানুষ কালিমার মধ্যে আল্লাহ ও মুহাম্মদকে এক করে আল্লাহ ও মুহাম্মদকে দুই ভাই বানিয়ে ফেলেছে। [তথ্যসূত্র-ইসলামের মূলমন্ত্র কালিমা তয়্যেবাহ লাইলাহা ইল্লাল্লাহ, পৃষ্ঠা-৯, লেখক-আব্দুল্লাহ ফারুক বিন আব্দুর রহমান]
২* লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ এটা কোন পবিত্র বাক্য নয়। [কালিমার মর্মকথা, পৃষ্ঠা-৩১৮, লেখক আকরামুজ্জান বিন আব্দুস সালাম]
৩* হানাফী ইহুদীদের অভ্যাস হল তারা কুরআনের মাঝে কম-বেশি করে কুরআনের হুকুম অস্বীকার করে। {মাসায়েলে গাইরে মুকল্লিদীন, পৃষ্ঠা-৪৭, লেখক-মাওলানা আবুবকর গাজিপুরী]
৪* কোন নবী বা অন্যকোন সৎ আমলকারীর কবর জিয়ারত করার উদ্দেশ্যে সফর করা জায়েজ নেই। {দ্বীন ইসলামের জানা অজানা, পৃষ্ঠা-১১৯, লেখক-ড. ইঞ্জিনিয়ার মোশারফ]
৫* “সাহাবাগণের (রা.) কথা দলীল স্বরূপ পেশ করা যাবে না।” [আর রাওজাতুল নাদীয়া-পৃ.১/১৪১] এবং তাদের বুঝ নির্ভরযোগ্য নয়। আর রাওজাতুল নাদীয়া-পৃ.১/১৫৪, লেখক-নবাব সিদ্দীক হাসান খান]
৬* “সাহাবীদের কথা প্রমাণযোগ্য নয়”। { ফাতাওয়ায়ে নজীরিয়া-পৃ.১/৩৪০, লেখক মিয়া নজীর হুসাইন দেহলবী]
৭* “সাহাবাদের মধ্য হতে কিছু সংখ্যক ফাসেক্বও ছিল, যেমন-ওয়ালিদ, তেমনি ভাবে মুয়াবিয়া, উমর, মুগীরা ও সামুরা (রা.) প্রমুখ সম্বন্ধেও অনুরূপ বলা যেতে পারে ”।(!) [নুযুলুল আবরার, পৃ.২/৯৪, লেখক-নবাব ওহীদুজ্জামান খান]
৮* “তাক্বলীদ হচ্ছে ঈমানদারদের জন্য শয়তানের সৃষ্ট বিভ্রান্তি।”[ কাটহুজ্জাতীর জওয়াব, পৃ.৮৩, লেখক- মাও. আবু তাহের বর্দ্ধমানী]
৯* ”মুক্বাল্লিদগণকে মুসলমান মনে করা উচিত নয়।”[ তাওহীদী এটম বোম, পৃ.১৫, লেখক- মাওলানা আব্দুল মান্নান সিরাজনগরী (বগুড়া)]

১০* “মাযহাবীগণ ইসলাম থেকে বহিষ্কৃত, তাদের মধ্যে ইসলামের কোন অংশ নেই। [তাম্বিহুল গাফেলীন, আব্দুল কাদির রচিত পৃ.৭]
১১* ”চার ইমামের মুক্বাল্লেদ এবং চার তরিকার অনুসারীগণ মুশরিক ও কাফির।”[ ইতেছামুস সুন্নাহ পৃ.৭-৮, লেখক- মাও. আব্দুল্লাহ মুহাম্মদী]
১২* পাঞ্জাবী, টুপি এগুলো সুন্নতী পোশাক নয় বরং ভিক্ষা বৃত্তির পোশাক। ইসলামে সুন্নতী পোশাক বলতে কোন পোশাক নেই। বরং প্রত্যেক দেশের প্রচলিত পোশাকই সুন্নতী পোশাক এবং যে পোশাক যার কাছে ভাল লাগে তাই সুন্নতী পোশাক তবে শর্ত হল উক্ত পোশাক দেখতে সুন্দর হতে হবে। টুপি পাগড়ী পড়লে সুন্দর লাগে এতটুকুই কিন্তু এগুলোকে সুন্নতী পোশাক বলা যাবে না। কেননা, পাগড়ি হল সুদান, আফগানিস্তান, ইরান আর ভারতের শিখদের পোশাক। এটা কোন সুন্নতী পোশাক নয়। {দ্বীন ইসলামের জানা অজানা, পৃ-২১২-২১৩, লেখক-ড.ইঞ্জিনিয়ার মোশারফ]
১৩* হানাফীরা রাসূল সাঃ এর তরীকা অনুযায়ী নামায আদায় করে না, কেননা তাদের ধর্ম ইসলাম নয় বরং হানাফী, তাদের প্রভু আল্লাহ নয় বরং আবূ হানীফা, তাদের নবী মুহাম্মদ নয় বরং উলামায়ে আহনাফ। {মাসায়েলে গাইরে মুকাল্লিদীন, পৃ-৪৯, লেখক-মাওলানা আবু বকর গাজিপুরী]
১৪* হানাফীরা যদিও যাহেরীভাবে কালেমা “লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ এবং মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ” বলে কিন্তু তাদের আসল কালিমা হলো “লা ইলাহা ইল্লা আবু হানীফা ওয়া উলামাউল আহনাফ আরবাবুন মিন দুনিল্লাহ”। {মাসায়েলে গাইরে মুকাল্লিদীন, পৃ-৪৯, লেখক-মাওলানা আবু বকর গাজিপুরী]
১৫* সাহাবীদের মধ্যে আমর বিন আস, ওয়ালিদ বিন মুগীরা, মুআবিয়া বিন আবু সুফিয়ান, মুগীরা বিন শু’বাহ, সামুরা বিন জুন্দুব, এরা সকলেই ফাসেক ছিল। এদের নামের সাথে রাদিয়াল্লাহু আনহু বলা হারাম। {মাসায়েলে গাইরে মুকাল্লিদীন, পৃ-৬০, লেখক-মাওলানা আবু বকর গাজিপুরী]
১৬* “ আহলে সুন্নাতের ইয়াহুদী হল রক্ষণশীল মাযহাবপন্থীরা, বিশেষতঃ কিছু হানাফী। [আদদেওবন্দিয়া , পৃ.৪৫০, লেখক শেখ সাইফুর রহমান]
১৭* “হানাফী মাযহাবের মাসআলা কাফির হিন্দুদের পঞ্চভ্রাতাদের মাসআলার চাইতেও জঘন্য-ঘৃণ্য। [তাওহীদী এটম বোম,পৃ. ৬৬, লেখক- মাও.আব্দুল মান্নান সিরাজনগরী (বগুড়া), 

১৮* মাযহাবীদের যুক্তির সন্ধান, বইয়ের লিখক মাও. আব্দুর রহমান লিখে- “ হানাফী মাযহাব ৭২টি জাহান্নামী দলের একটি দল।”[ মাযহাবীদের যুক্তির সন্ধানে ভূমিকা]
১৯* মৌ. আব্দুল কাদের এবং কথিত নব মুসলিম সুজাউল হক লিখেছে-” আবু হানীফা মানুষের মন জয় এবং আকৃষ্ট করার লক্ষ্যে হানীফা নামক সুন্দরী যুবতী মেয়েটির নাম অনুসারে মাযহাবের নামকরণ করেছে। [“তাম্বিহুল গাফেলীন” আঃ কাদির রচিত, পৃ. ১৯, সুজাউল হক নব মুসলিম রচিত “আমি কেন মুসলিম হইলাম” পৃ. ১৯]
২০* “আমি কেন মুসলিম হইলাম” বইয়ের লিখক সুজাউল হক নব মুসলিম, হানাফী ছিলেন। লা-মাযহাবী মতবাদ অবলম্বন করতঃ উক্ত বিতর্কিত বই রচনা করে। এ বইয়ের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত কেবল ইমাম আবু হানীফা ও হানাফী মাযহাবের প্রতি অপবাদ, অপপ্রচার ও কুৎসা রটানোর চুক্তিতেই লাগামহীনভাবে হীনস্বার্থ চরিতার্থ করেছে। এ বইয়ের ৩,৪,৯ ও ১৩ পৃষ্ঠায় লিখেছে, হানাফীরা মুরতাদ, ৪ ও ৮ পৃষ্ঠায় লিখেছে- হানাফীরা নাস্তিক। ৫ও১৮নং পৃষ্ঠায় লিখেছে, হানাফীরা ধর্মের দালাল ও প্রতারক, ইমাম আবু হানীফা (রহ.) সম্বন্ধে উক্ত বইয়ের ১৭ পৃষ্ঠায় লিখেছে- “ ইতিহাসের পাতা উল্টালে দেখা যায়, ইসলামদ্রোহী শত্রুদলসমূহের মধ্যে অন্যতম ইমাম আবু হানীফার নগ্ন ভূমিকার কুৎসিত ইতিহাস।
২১* “ইমাম আবু হানীফা ও ফিক্বহের প্রতিষ্ঠাতা আবু হানীফা এক নয় কারণ ফিক্বহের উদ্দেশ্য সৎ ছিল না, ফিক্বহের উদ্দেশ্য হলো মানুষের শয়তানী ইচ্ছাকে পূর্ণ করা এবং সরকারী ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত ব্যক্তিবর্গের রায়কে বাস্তবায়িত করা।”[ইমাম আবু হানীফা বনাম আবু হানীফা, পৃষ্ঠা-২, লেখক-মাওলানা আব্দুর রউফ, আমীর আহলে হাদীস তাবলীগে ইসলাম]
২২* কথিত মাওলানা আব্দুর রউফ সাহেব তার “ইমাম আবু হানীফা বনাম আবু হানীফা” নামক বইয়ের ৭ম পৃষ্ঠায় লিখেছে- “ আবু হানীফা বে-ঈমান হয়ে মারা গেছে” , ৮ম পৃষ্ঠায় লিখেছে-” ইমাম আবু হানীফা কাফির হয়ে মারা গেছে”, ১০ম পৃষ্ঠায় লিখেছে- “মুসলিম জাতির মধ্যে আবু হানীফার চাইতে বড় সর্বনাশা সন্তান আর কোনটি জন্মায়নি।” একই পৃষ্ঠায় আরো লিখে-” ইসলামের প্রতি আবু হানীফার কোন শ্রদ্ধাই ছিল না।”
২৩* “পর্যালোচনা ও চ্যালেঞ্জ” নামে আকরামুজ্জান বিন আব্দুস সালাম বাইতুল মুকাররমের সম্মানিত খতীব উবায়দুল হক রহঃ এর ব্যাপারে চরম বিষোদগার করে।
৩য় পৃষ্ঠায় লিখেছে, তাক্বলীদপন্থীরা হাদীস অবলম্বন ছাড়া যা ইচ্ছা তা-ই বলে।
৬ষ্ট পৃষ্ঠায় লিখেছে, খতীব সাহেবের উক্ত বক্তব্য হাদীস অস্বীকারকারীদের কথারই সাদৃশ্য।
১৩নং পৃষ্ঠায় লিখেছে, বল্গাহীনতা ও দলীল প্রমাণের বালাই না থাকার কারণে হানাফী মাযহাবের লোক সংখ্যা বেশী।”
২৪* কাফের ব্যক্তির ইমামতিতে মুসলমানের নামায সহীহ হয়ে যাবে। এমনকি কাফের ব্যক্তি যদি বলেও আমি কাফের তবুও নামায হয়ে যাবে। [মাসায়েলে গাইরে মুকাল্লিদীন-৩৮২, লেখক আবু বকর গাজিপুরী]

২৫* মহিলারা পুরুষের ইমামতী করতে পারবে। [মাসায়েলে গাইরে মুকাল্লিদীন-৩০৯, লেখক আবু বকর গাজিপুরী]
২৬* তাবলীগ জামাত শিরক জনিত আক্বীদার জালে আবদ্ধ এক ফেরকা, এদের নিসাবী কিতাব কুরআন ও সহীহ হাদীস পরিপন্থী জাল ও জঈফ হাদীসে ভরপুর। তাবলীগী নিসাবের কিতাবে জাল হাদীস ও কিচ্ছা কাহিনী এবং বিভিন্ন শিরকি কথা ছাড়া আর কিছুই নেই। কুরআন ও সহীহ হাদীসের দু একটা থাকলেও তা অপব্যাখ্যা করা হয়েছে। {সহীহ আক্বীদার মানদন্ডে তাবলীগী নিসাব-লেখক মুরাদ বিন আমজাদ}
২৭* পৃথীবিতে যত মাযহাব আছে এদের মধ্যে আহলে হাদীসই সঠিক পথ প্রাপ্ত বাকি সব মাযহাব জাহান্নামী একথা সুষ্পষ্ট সুতরাং আহলে হাদীসের জন্য ওয়াজিব হলো ঐ সমস্ত বাতিল ফেরক্বার সাথে চলাফেরা, লেনদেন এবং ধর্মীয় সম্পর্ক বর্জন কর। এমনকি তাদের পিছনে নামায পড়বে না, তাদের জানাযায় শরীক হবে না, তাদের সালাম দিবে না, তাদের কাছে মেয়ে বিয়ে দেবে না এবং তাদের মেয়ে আনবেও না। [মাসায়েলে গাইরে মুকাল্লিদীন-৫১২, লেখক আবু বকর গাজিপুরী]
২৮* হানাফীরা শরীয় দৃষ্টিকোণ থেকে কাফির, সুতরাং আহলে হাদীসের জন্য তাদের কাছে মেয়ে বিয়ে দেওয়া তাদের মেয়ে বিয়ে করা হারাম। {[মাসায়েলে গাইরে মুকাল্লিদীন-৫১২, লেখক আবু বকর গাজিপুরী]
২৯* প্রচলিত কালিমা তাইয়্যিবাহ তথা [লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ] ভুল। {মাযহাবীদের গুপ্তধন-৩৩, লেখক-মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম}
৩০* হানাফী মাযহাবের আলেম/ওলামাগণের ইজমা [একমত হওয়া] মান্য করা হলে তারা বিদআত হানাফী মাযহাব পালনকারী জনগণ বিদআতী কাজ করে চলেছেন তাদের পরিণাম জাহান্নাম। {ফিক্বহে ইসলাম বনাম দ্বীন ইসলাম-১৭৯, লেখক-ইঞ্জিনিয়ার শামসুদ্দিন আহমাদ}
সম্মানিত মুসলিম ভাই ও বোনেরা!
এরকম আরো অসংখ্য গালাগাল ও বিষোদগার মাখা হল এসব কথিত আহলে হাদীসদের বই ও লেকচার। রাসূল সাঃ থেকে সূত্র পরম্পরায় নবীর জবানে বলা সেই শ্রেষ্ঠ যুগ থেকে চলে আসা আমলকে বাতিল ও ভ্রান্ত সাব্যস্ত করে, এ উপমহাদেশসহ সারা বিশ্বে হাজার কোটি মুসলমানদের আমল হয় না বলে ফাতওয়া দিয়ে ফিতনা ও বিভক্তি সৃষ্টি করাই হল যাদের মিশন। হাজারো কোটি আলেম উলামা, ফক্বীহ, মুজতাহিদ, মুফতী,মুহাদ্দিস, শাইখুল হাদীসদের কাফির মুশরিক ফাতওয়া দিয়ে সমাজে সৃষ্টি করছে অনৈক্য ও বিভ্রান্তি। ছড়িয়ে দিচ্ছে বিভক্তির বিষবাষ্প।
মসজিদে, ঈদগাহে, তারাবীহ জামাতে,সর্বত্র ফিতনা সৃষ্টিকারী, বিবাদ সৃষ্টিকারী এ ভয়ানক জামাত থেকে সতর্ক থাকা সকল মুসলমানদের জন্য জরুরী। তাদের দৃঢ় হাতে প্রতিহত করা প্রতিটি ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের ঈমানী দায়িত্ব। তাই আসুন শক্ত হাতে দমন করি এ ফিতনাবাজ দলকে। বয়কট করি তাদের সামাজিকভাবে।
আল্লাহ তাআলা আমাদের এ ফিতনা সৃষ্টিকারী জামাতের ষড়যন্ত্র থেকে সরলপ্রাণ মুসলমানদের হিফাযত করুন। আমীন।

ইমান ও আমোল বাঁচান এই সমস্তরকম বদ আকিদা ও বদ মানুষ দের থেকে দূরে থেকে




Like & Share
আহলে হাদিসের মুখোশ উন্মোচন আমরা কেন ফিরক্বায়ে আহলে হাদীসের বিরোধীতা করি? http://yanabi.in/u/3f
Sign In or Register to comment.
|Donate|Shifakhana|Urdu/Hindi|All Sunni Site|Technology|