১. শরীয়তের সীমার মধ্যে
সাধ্যানুযায়ী সজ্জিত হওয়া।
২. মেসওয়াক করা।
৩. গোসল করা।
৪. সামর্থ্য অনুযায়ী উত্তম পোশাক পরিধান করা।
৫. খোশবু (আতর) ব্যবহার করা।
৬. অতি প্রত্যুষে ঘুম থেকে উঠা।
৭. ফজরের নামাজের পর অতি শীঘ্রই ঈদগাহে উপস্থিত হওয়া।
৮. ঈদুল ফিতরের দিনে ঈদগাহে যাওয়ার পূর্বে খোরমা বা অন্য কোন মিষ্ট দ্রব্য খাওয়া। (ঈদ আযহার দিনে নামাযের পূর্বে কিছু না খাওয়া মোস্তাহাব)।
৯. ঈদুল ফেতরে ঈদগাহে যাওয়ার পূর্বেই সদকায়ে ফিতর আদায় করে দেয়া। (ঈদুল আযহায় সাদকায়ে ফিতর নাই, বরং নেছাবধারী ব্যক্তিদের উপর এই দিনে কুরবানী করা ওয়াজিব)
১০. কোন ওযর অসুবিধা না থাকলে ঈদের নামায মসজিদে না পড়ে ময়দানে (ঈদগাহে) পড়া।
ওযর অসুবিধা বলতে-
অনবরত বৃষ্টি থাকা, অসুস্থতার দরুন দূরের ময়দানে যেতে না পারা ইত্যাদিকে বুঝায়।
১১. ঈদগাহে এক পথে যাওয়া এবং অন্য পথে ফিরে আসা।
১২. ঈদগাহে হেঁটে যাওয়া।
১৩. ঈদগাহের পথে- ঈদুল ফিতরে অনুচ্চস্বরে এবং ঈদুল আযহায় উচ্চস্বরে এই তাকবীর পড়তে পড়তে যাওয়াঃ
আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার, লা'ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার,আল্লাহু আকবার ওয়ালিল্লাহিল হামদ...!
Comments