[ad_1]
হযরত সায়্যিদুনা আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ رضي الله عنه থেকে বর্ণিত, মক্কী মাদানী
সুলতান, রহমতে আলামিয়ান, হযরত মুহাম্মদ ﷺ এর রহমতপূর্ণ
ফরমান, “রমযান শরীফের প্রতিটি রাতে আসমানে সুবহে সাদিক পর্যন্ত একজন
আহ্বানকারী এ বলে আহ্বান করে, “হে কল্যাণকামী!আল্লাহ তা‘আলার
আনুগত্যের দিকে অগ্রসর হও এবং পরিপূর্ণ কর! অর্থাৎ আনন্দিত হয়ে যাও! ওহে
অসৎকর্মপরায়ণ! অসৎকর্ম থেকে বিরত হও এবং শিক্ষা গ্রহণ করো। কেউ
মাগফিরাত চাওয়ার আছো কি? তার দরখাস্ত পূরণ করা হবে। কেউ তওবাকারী
আছো কি? তার তওবা কবুল করা হবে। কেউ প্রার্থনাকারী আছো কি? তার দু‘আ
কবুল করা হবে। কোন কিছুর জন্য প্রার্থনা করারও কেউ আছো কি? তার প্রার্থনা
পূরণ করা হবে। আল্লাহ তা‘আলা রমযানুল মুবারকের প্রতিটি রাতে ইফতারের
সময় ষাট হাজার গুনাহগারকে দোযখ থেকে মুক্তি দান করেন। আর ঈদের দিন
সমগ্র মাসের সমসংখ্যক গুনাহগারকে ক্ষমা করা হয়।”
আল্লাহ তা‘আলার দান, দয়া ও ক্ষমার কথা উলে−খ করে এক জায়গায়
তাজেদারে মদীনা, সুরুরে কলবো সীনা হযরত মুহাম্মদ
ইরশাদ করেছেন, “যখন রমযানের প্রথম রাত আসে, তখন আল্লাহ তা‘আলা
আপন সৃষ্টির দিকে দয়ার দৃষ্টি দেন।বস্তুতঃ যখন আল্লাহ কোন বান্দার দিকে
দয়ার দৃষ্টি দেন, তাকে কখনো আযাব দেবেন না। আর প্রতিদিন দশলক্ষ
(গুনাহগারকে) জাহান্নাম থেকে মুক্ত করে দেন। (এভাবে) যখন ঊনত্রিশতম রাত
আসে তখন গোটা মাসে যতসংখ্যক লোককে মুক্তিদান করেছেন, তার সমসংখ্যক
মানুষকে ওই রাতে মুক্তিদান করেন। অতঃপর যখন ঈদুল ফিতরের রাত আসে
তখন ফিরিশতাগণ আনন্দ প্রকাশ করে। আর আল্লাহ তাআলা আপন নূরকে
বিশেষভাবে বিচ্ছুরিত করেন এবং ফিরিশতাদেরকে বলেন, “হে ফিরিশতারদল!
ওই শ্রমিকদের কি প্রতিদান হতে পারে, যে তার দায়িত্ব পালন করেছে?
ফিরিশতাগণ আরয করেন, “তাকে পরিপূর্ণ প্রতিদান দেয়া হোক।” আল্লাহ তা‘আলা ইরশাদ ফরমান, “আমি তোমাদেরকে সাক্ষী করছি-আমি তাদের
[ad_2]
Source link